|
ad728
ad728

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘মার্চ ফর গাজা’: লাখো মানুষের ঢল, ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি প্রকাশ

রিপোর্টারের নামঃ অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : 12-04-2025 ইং
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘মার্চ ফর গাজা’: লাখো মানুষের ঢল, ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি প্রকাশ
ছবির ক্যাপশন: মার্চ ফর গাজা

আজ শনিবার রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি। ফিলিস্তিনের নিরস্ত্র জনগণের প্রতি সংহতি জানাতে আয়োজিত এ ব্যতিক্রমধর্মী গণজমায়েতে সকাল থেকেই লাখো মানুষের ঢল নামে উদ্যানে। বিকেল ৩টায় মূল কর্মসূচি শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সকাল সাড়ে ১০টার মধ্যেই সারা দেশ থেকে ছুটে আসা কয়েক হাজার মানুষ উদ্যানে জড়ো হন।

সমাবেশস্থলে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ও ফিলিস্তিনের পতাকার পাশাপাশি দেখা গেছে ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’, ‘স্টপ জেনোসাইড ইন গাজা’সহ নানা স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড। সমবেত মানুষের কণ্ঠে একটাই আহ্বান—গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ হোক, এবং বিশ্ব বিবেক জাগ্রত হোক।

উদ্যান ঘিরে তৈরি হয়েছে এক অনন্য পরিবেশ। জায়গায় জায়গায় পতাকা, ব্যাজ ও ফিলিস্তিন সংহতির টি-শার্ট বিক্রি হচ্ছে। পতাকার চাহিদা বেড়ে গেছে কয়েকগুণ; আকারভেদে প্রতিটি পতাকা বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ৩০০ টাকায়। মাথার ব্যাজ ১০ থেকে ২০ টাকা, আর টি-শার্ট বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়।

কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া নিরব আহমেদ বলেন, “ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানাতেই পতাকা কিনেছি। আমার মনে হয়, এখন আমাদের সবাইকে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে।”
একই অনুভূতি জানিয়ে শফিক নামে এক অংশগ্রহণকারী বলেন, “ব্যাজ ও টি-শার্ট পরেছি যেন মনে হয় আমিও নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের একজন।”

আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, বিকাল ৩টা থেকে মাগরিব পর্যন্ত চলবে এই কর্মসূচি। এতে বিভিন্ন ধর্ম, শ্রেণি ও পেশার মানুষ যেমন অংশ নিচ্ছেন, তেমনি দেশের বিশিষ্ট ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া অঙ্গনের ব্যক্তিবর্গও সংহতি প্রকাশ করেছেন।

এই কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য হলো গাজার নিরপরাধ মানুষের ওপর চলমান বর্বরোচিত আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক জনমত গড়ে তোলা এবং মানবিক মূল্যবোধের পক্ষে জনসচেতনতা তৈরি করা।

ad728

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ad728
ad728
ফেসবুকে আমরা...
নামাজের সময়সূচী (Columbus)
জাতীয় সঙ্গীত
©সকল কিছুর স্বত্বাধিকারঃ কালের কন্ঠস্বর | আমাদের সাইটের কোন বিষয়বস্তু অনুমতি ছাড়া কপি করা দণ্ডনীয় অপরাধ
সকল কারিগরী সহযোগিতায় কালের কন্ঠস্বর